হয় ফেরেশতা বানাতিস মোকে,
ভালমন্দ লিখে ফিরতাম
তোর সৃষ্টির সুখের রঙ বুনতাম
ধরনী ঘুরে সব আশের কৈফিয়তে তোকে;
না হয় ফেরেশতা বানাতিস মোকে।
–
পথ হারিয়ে রক্তে ডুবেছি কতো বেলা
হেসেছে কতক জন্জাল,
ভূমিত লুটে ছিলেম ভঙ মাতাল
অদৃষ্টে, ছোড়া – ভালোবাসা না চড়ে একভেলা
তাই পথ হারিয়ে রক্তে ডুবেছি কতো বেলা।
–
না হয় ভন্ড বানাতিস,কোন গর্ভের কুলাঙ্গার
বুক চিড়ে কলিজা খেতাম
স্বার্থে মজে লুটের সাগর গড়তাম,
দেখছিস তারা কিযত্নে ধরনীক করে ভাগার,
এরূপেই ভন্ড বানাতিস,কোন গর্ভের কুলাঙ্গার।
–
তবে আজ মুক্তি দে,
খুলে সব দরজা তোর মুষ্টির বাধাতে
একলাই হবো ক্রান্তি সৃষ্টিখেকোর মেঝেতে,
তবে আজ মুক্তি দে
ভাঙ্গবো শকুন সমাজপতির নীতিঘর
নেতির রথের নেতার লোকদেখায়ে পুথিঘর,
না হয় এভাবেই স্তব্ধে ব্রতিস মহাজগতের ধারে
শুধু একবেলার কিছু শক্তি দিস,আমি ফেরাবো তারে।

Add to favorites
988 views